সংবাদ কলকাতা: সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র এবং কৌস্তভ রায় যেভাবে এসএসকেএম হাসপাতালকে অপব্যবহার করছে। আমি বিষয়টা সামনে এনেছি। বিভিন্ন সময় কেন্দ্রীয় এজেন্সির দ্বারা ভীত হয়ে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে রেখে মিথ্যে রিপোর্ট দিয়ে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত করে যে ঘটনা বারবার ঘটেছে, যেসব ডাক্তার বাবুরা ফলস কাগজপত্র তৈরি করছে, তাদের পরিণতি ভালো হবে না। দক্ষিণ দমদম মিউনিসিপালিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই দত্ত এসএসকেএমে শুয়ে আছেন। রেশন দুর্নীতি সহ বিভিন্ন দুর্নীতির তাঁরা শেল্টার হিসেবে ব্যবহার করছে। এর জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী। হাসনাবাদের ঘটনা মার্ডার। আমি নিজেও এক্স হ্যান্ডেলে দিয়েছি। দুটো হাত বাঁধা রয়েছে। দুটো হাত বাধা রেখে এটা কিভাবে সম্ভব? এটা রাজনৈতিক মার্ডার ও তৃণমূল কংগ্রেসের গুন্ডাদের যোগ রয়েছে। সিবিআই তদন্ত দাবি করছি। মমতা বলছেন, বিভিন্ন সময় যাঁরা ধরা পড়েছেন জেল খাটছেন, তাঁদের বলেছেন যে, কদিন রিমাইন্ড কাটা তাহলেই হবে। প্রেসিডেন্সি যে কত সেফ। অষ্টমীর দিন ছোলার ডাল দশমীর দিন মাংস পেয়েছেন। অনুব্রত মণ্ডল যেমন দীর্ঘসময় বীরভূম থেকে সরেননি, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকও সরবেন না।
previous post
next post