অবৈধ ভাবে ৭৬ টা মুসলিম জাতিকে ওবিসি ঢোকানোর চেষ্টা চলছে। এটা অনেকদিন থেকেই চর্চায় রয়েছে। যেহেতু হাইকোর্টের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা করতে পারেনি তাই এবার মনোজ পছন্দের নেতৃত্বে অবৈধ কাজ চলছে। তপশিলি জাতি সমাজ যার ফলে বঞ্চিত হচ্ছে স্থায়ী কাজ থেকে। প্রায় ৭০ হাজার কন্ট্রাক চুয়াল নেওয়া হয়েছে অবৈধ হবে ।তাই পশ্চিমবঙ্গের আদিবাসী সমাজ সিভিল কাস্ট তাদের সংরক্ষণ পদের জন্য বঞ্চিত । রাজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৭০-৮০ কন্ট্রাকচুয়াল নিয়োগ হয়েছে। তাই যাদের বিশেষ স্থান দেওয়া হয় তারা সবাই বঞ্চিত।
দ্বিতীয় পর্যায়ে তিনি হিন্দুদের বঞ্চিত করেছেন মুসলিমদের ওবিসি নিয়েছেন। ভারতবর্ষের কোনো রাজ্যে ওবিসি এ বি নেই শুধু এখানে রয়েছে। এতে প্রচুর মুসলিম নিয়েছে আর বিতে কম সংখ্যক হিন্দু। বিধানসভায় আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম চোরের মত পালিয়ে গেছে কোনো কথা শোনেনা |
জেনারেল কেটাগরিতে যারা অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল তাদের জন্য পার্লামেন্টে ১০% করেছিলেন ews। পশ্চিমবঙ্গে তা বিধানসভায় সর্ব সমতে পাশ হলেও তা করা হয়নি। সেখানেওবেলদার মুসলিমদের , মুসলিম সর্দার ঢুকিয়ে দিয়েছে। প্রথমে এস এসি ওবিসি তারপরজেনারেল কেটাগরিতে যারা অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল তাঁদের ও বঞ্চিত করেছে। মুসলিম দের মধ্যে পিছিয়ে পড়া ২৭% আছে কিন্তু উনি ১০০% কেই দেবে ভোটের জন্য। অবৈধভাবে ভোট করানো লক্ষ। আমি সমস্ত কিছু তথ্য দিয়ে আজ রাজ্যপালের কাছে একটি স্মারকলিপি পাঠাচ্ছি এই বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য। এই অবৈধ কাজ করার জন্য। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোটালা বাজ। উনি শুধু মুসলিমদের তোষন করতে চাই। চাকরি তো দেবেন না শুধু সার্টিফিকেট দেবে । সবাইকে বলবো হাইকোর্টে যেতে আমি পাশে থাকবো ।
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় আজ ঘেরাও করছে বিজেপির কর্মীরা। যেখানে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সন্ত্রাসবাদ উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা জানি ম্যাজিস্ট্রেট যারা খুন করেছিলেন তারা স্বাধীনতা সংগ্ৰামী ছিলেন। অবিলম্বে প্রশ্ন সেটাপ কে সাসপেন্ড করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শোকজ করতে। শিক্ষামন্ত্রী তো আর শিক্ষামন্ত্রী নেই। মুখ্যমন্ত্রীকে ক্ষমা চাইতে হবে। কারণ তুমিই তো সব কিছুটা দেখেন ব্রাত্য বসুকে দেখা যায় না। তাই ক্ষমা চাইতে হবে । প্রশ্ন কে সেটা বাংলা জানতে চাই । তিনি মহম্মদ আলি জিম্মার অবৈধ সন্তান নাকি আমরা জানতে চাই। যাদবপুর ওয়েদার টুকরো টুকরো আছে যারা আজাদী কাশ্মীরের কথা বলে। পেহেল ভাবির ঘটনা অপারেশন সিঁদুর এর পরে তারা মিছিল করেছিলেন মৌলালী থেকে ধর্মতলা কেন পাকিস্তান এর পর আক্রমন করার বিরুদ্ধে। ডাক্তারদের আন্দোলনের সময়ের ছবি আঁকা হয়েছে। এইসব মানুষগুলোই এই কাজ করে। সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি নেতা তথা বিধানসভার বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে তুলোধোনা করলেন। উল্লেখ্য দিন কয়েক আগে বাউরিয়ায় এক অশান্তিকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতা কর্মী গ্রেপ্তার হন এবং তাদের পুলিশি হেফাজতে অত্যাচার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন শুভেন্দু বাবু। সেদিন বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে রনংদেহী মেজাজ দেখান। গতকাল ভাঙ্গরে এক তৃণমূল কর্মীর গুলিবিদ্ধ খুনের ঘটনা প্রতিক্রিয়া জানাতে তিনি বলেন এই ভাবেই ওরা মরবে। বাউরিয়া ঘটনায় গ্রেফতারদের জামিন না হলে বড়সড়ো আন্দোলনে নামা হবে বলেও হুঁশিয়ারি শুভেন্দু বাবু।