ভারতের প্রতিরক্ষা ও কৌশলগত নীতিতে একটি নতুন ধারনা সামনে এসেছে—‘বিশ্বামিত্র’ থেকে ‘বিশ্বামিত্র ডকট্রিন’-এ উত্তরণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত এখন শুধু শান্তি ও সহযোগিতার বার্তা বহনকারী রাষ্ট্র নয়, বরং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য দৃঢ় কৌশলগত নেতৃত্ব প্রদানের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
এই ধারণা অনুসারে, ভারতের বৈদেশিক নীতি আরও সক্রিয়, অংশীদারিত্বভিত্তিক এবং প্রতিরক্ষা-সহযোগিতায় সমৃদ্ধ হচ্ছে। বিশেষ করে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সহযোগিতা, প্রযুক্তি অংশীদারিত্ব, প্রতিরক্ষা উৎপাদনে স্বনির্ভরতা এবং কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষাকে এই ডকট্রিনের মূল স্তম্ভ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
নীতিনির্ধারকদের মতে, “বিশ্বামিত্র ডকট্রিন” ভারতকে একটি দায়িত্বশীল শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে, যে শক্তি শান্তি বজায় রাখার পাশাপাশি প্রয়োজনে শক্ত অবস্থান নিতেও প্রস্তুত।
