সংবাদ কলকাতা,২৪ জুলাই: হাতিবাগানের বাসিন্দা চৈতালি দে ২০০৯ সালে বিবাহ বন্ধনে হন সঞ্জয় বসাকের সাথে। ২০১৪ সালে স্বামী সঞ্জয় বসাকের হঠাৎ মৃত্যুহয়। ২০১৬ সালে সঞ্জয় বসাকের বোন কৃষ্ণা বসাক পাল (৬১) মৌখিকভাবে শোনান সঞ্জয় বসাক নাকি এলাকা সংলগ্ন বেদান্ত মঠে বাড়ি দান করেছেন। ননদ কৃষ্ণা বসাক (পাল) চৈতালী বসাক কে বাড়িতে ঢুকতে দেন না। কিছু দিনের মধ্যে কৃষ্ণা বসাক (পাল) সেই বাড়ির দলিল জাল করিয়ে সম্পূর্ণ সম্পত্তি অবৈধ ভাবে নিজের নামে করে নেয়। চৈতালি বসাক দে হাতিবাগান বটতলা থানায় কেস দায়ের করেন ২৫শে জুলাই ২০২২। ১লা আগস্ট ২০২২ এ একটি এফ. আই. আর ও করা হয় যার কেস নাম্বার ১৬৬। ব্যাংকশাল কোর্টের অর্ডার থাকা সত্ত্বেও কৃষ্ণা বসাক (পাল) গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ। দীর্ঘদিন পর ১৯ জুন ২০২৩ হাই কোর্টের নির্দেশে গ্রেপ্তার হয় কৃষ্ণা বসাক (পাল)।
চৈতালি বসাকের বক্তব্য তাঁর স্বামীর সমস্ত টাকা পয়সা এবং স্বামীর বাড়ির অধিকার থেকে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। চৈতালি বসাকের আইনজীবি দেবরাজ মল্লিক কৃষ্ণা বসাক পালের নাম প্রভাবশালী তত্ত্ব উপস্থাপন করে তার যাতে জামিন না হয় সে আর্জি জানান হাইকোর্টে। হাইকোর্ট আপাতত তাকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
