সুভাষ বৈদ্য, সংবাদ কলকাতা, ২৮ সেপ্টেম্বর: শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির পাহাড়। এবার সামনে এলো আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরীক্ষার খাতায় শূন্য পেয়েও কমিশনের সার্ভারে নম্বর ৫০? এমনটাই দাবি সিবিআইয়ের।বলা যায় ফের হাইকোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্য সরকারের।
আজ বুধবার শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি মামলার শুনানিতে আদালতে বিচারপতি কড়া ভাষায় বলেন, নবম-দশম-একাদশ-দ্বাদশে যারা অবৈধভাবে চাকরি পেয়েছেন, তাঁরা হয় ইস্তফা দিন, নয় পদক্ষেপ। ‘অবৈধভাবে চাকরিপ্রাপকরা ৭ নভেম্বরের মধ্যে ইস্তফা দেবেন বলে প্রত্যাশা করে আদালত’। এমনকি‘ মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনও সরকারি চাকরির আবেদনও করা যাবে না’।
যদিও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, আমরা কারও চাকরি খেতে চাই না। অতীতে গোলমাল করেও যদি কেউ চাকরি পান, আমরা সেটা রক্ষা করতে চাই। অন্যদিকে, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আদালত যেভাবে আমাদের পথনির্দেশিকা দেবে, সেই মতো অনুমোদন দেওয়া হবে।’
এদিকে আদালতে সিবিআইয়ের দাবি, ‘নবম-দশমে ৯৫২জন, একাদশ-দ্বাদশে ৯০৭জনের নম্বর বদল হয়েছে। অনেকে পরীক্ষায় শূন্য পেয়েছে। কিন্তু কমিশনের সার্ভারে তাঁদের নম্বর ৫০। এটা কিভাবে সম্ভব! পিছনে কমিশনের কে বা কারা রয়েছেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
previous post