বর্তমানের ডিজিটাল যুগেরফলে পোষ্টঅফিসের বিভিন্ন পরিবেষা কমেছে। বিগতদিনে পোষ্ট অফিসের কর্মীরা বাড়ী বাড়ী গিয়ে চিঠি থেকে শুরুকরে বিভিন্ন সামগ্রী পৌঁছে দিতো। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল যুগে ফোন করে বলে দেওয়া হচ্ছে আপনার চিঠি বা পার্সেল এসেছে পোষ্ট অফিসে এসে সংগ্রহ করেনিন। অপরদিকে পোষ্ট অফিসে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সঞ্চয় করার জন্য সকলকে বিশেষ আহব্বান করাহলেও শান্তির বাজার পোষ্ট অফিসের কর্মীদের ব্যাবহারে ও সঠিকপরিষেবা প্রদান নাকরাতে সকলে পোষ্ট অফিস থেকে মুখ ঘুরিয়েনিচ্ছে। এরইমধ্যে সোমবার সাপ্তাহের প্রথম দিনে দেখাযাচ্ছে সঠিকসময়ে অফিসের কর্মীরা অনুপস্থিত। শান্তির বাজার পোষ্ট অফিসের ক্যাশিয়ারের দায়িত্বে থাকা শঙ্কর দাসের বিরুদ্ধে বিগত দিনেও নানান অভিযোগ রয়েছে। তিনি স্থানীয় বাসিন্দা হবার সুবাদে সঠিকসময় পোষ্ট অফিসে আসেননা। সর্বদা দেরিদরে অফিসে আসে ও গ্রাহকদেরসাথে সঠিকভাবে ভালো ব্যাবহার করেনা। সোমবার দেখাযায় ক্যাশিয়ার শঙ্কর দাস অফিসের সময় পার হয়ে গেলেও তিনি অফিসে আসেননি। এতেকরে অফিসে আসা গ্রাহকদের দীর্ঘসময় পর্যন্ত অপেক্ষাকরে থাকতে হচ্ছে। ক্যাশিয়ার শঙ্কর দাসের দেরিতে আসার কারন জানতে চাইলে অফিসের আধিকারিক এই বিষয়ে কোনোপ্রকার সৎউত্তর দিতে পারেননি। অপরদিকে গ্রাহকরা কর্মীদের দেরিতে আসার কারনে সংবাদমাধ্যমের সামনে একরাশ ক্ষোভ উবরেদেন। এখন দেখার বিষয় গ্রাহকদের পরিষেবা উন্নয়নে দপ্তর কিপ্রকার পদক্ষেপ গ্রহনকরে।
previous post
next post